Crime News tv 24
ঢাকাবুধবার , ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  1. অন্যন্য
  2. অর্থনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলা
  5. জাতীয়
  6. দেশজুড়ে
  7. ধর্ম
  8. ফিচার
  9. বাংলাদেশ
  10. বিনোদন
  11. মতামত
  12. রাজনীতি
  13. রান্না
  14. রাশিফল
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর অধিকার সুরক্ষায় কাজ করবে সিএসও।

গোদাগাড়ী (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ-
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫ ৩:৫৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার ৬নং মাটিকাটা ইউনিয়ন পরিষদে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরবক্ষয়ের (Loss and Damage) কারণে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর অধিকার সুরক্ষায় সুশীল সমাজ সংগঠন (Civil Society Organization-CSO) গঠন ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বুধবার সকাল ১১ টায় ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে এক বিশেষ সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ তোজাম্মেল হক।

সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ আলমগীর হোসেন, মোছাঃ লতিফা খাতুন, মোঃ মোহব্বাত আলী এবং সচিব মোঃ সাব্বির হোসেন। এছাড়া সভায় ফিল্ড ফ্যাসিলিটেটর মোসাঃ রোকসানা খাতুন ও দীপ্তি রানী উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বক্তারা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে গ্রামীণ জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষি উৎপাদন কমে যাওয়া, জীবিকার অনিশ্চয়তা, পানি সংকট ও পরিবেশগত ঝুঁকি বাড়ায় এ অঞ্চলের মানুষকে নানামুখী সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় স্থানীয় পর্যায়ে জনগণের অংশগ্রহণমূলক উদ্যোগ অত্যন্ত জরুরি।

প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ তোজাম্মেল হক তাঁর বক্তব্যে বলেন ,সরকারের পাশাপাশি সুশীল সমাজ সংগঠনগুলো যদি একযোগে কাজ করে, তাহলে স্থানীয় জনগণের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের পথ বের করা সহজ হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের অধিকার রক্ষায় ইউনিয়ন পরিষদ সর্বদা সহযোগিতা করবে।
অনুষ্ঠানে ‘এনগেজ (ENGAGE)’ প্রকল্পের কার্যক্রম তুলে ধরা হয়। এই প্রকল্প জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলা এবং ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর অধিকার সুরক্ষার বিষয়ে কাজ করছে।

সভায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, নারী নেত্রী, কৃষক প্রতিনিধি, যুব সমাজ ও বিভিন্ন পেশাজীবী অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীরা জানান, সিএসও গঠনের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, অভিযোজনমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন এবং প্রান্তিক জনগণের কণ্ঠস্বর নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।