হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা আসামপাড়া, জারুলিয়া আমরোড সহ বিভিন্ন বাজারে কৃষকগন ধান বিক্রয়ে ন্যায্য মূল না পাওয়া।সাংবাদিক মীর জুবাইর আলম মোবাইল ফোনে বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচি মোঃ মাসুদুল হাসান কে অবগত করে বলেন যে সরকার মন প্রতি ১৪০০ টাকায় কৃষকের নিকট থেকে ধান ক্রয় করে। কিন্তুু খোলা বাজারে ব্যবসায়ীরা মন প্রতি কৃষকের নিকট থেকে ৮০০ টাকার বেশী ধান ক্রয় করছেন না । যার ফলে কৃষক বড় ধরনের ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
তৎক্ষণিক খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মাসুদুল হাসান হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোঃ ফরিদ উদ্দিন কে নিদর্শনা প্রদান করেন, যে কৃষক তার ধান বিক্রয়ে ন্যায্য মূল্যে পায় এবং কোন প্রকার সেন্ডিকেট করে কৃষকের ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে দিকে লক্ষ রাখতে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচি মোঃ মাসুদুল হাসান বিষয়টি হবিগঞ্জে জেলা প্রশাসকে অবগত করতে সাংবাদিক মীর জুবাইর আলম অনুরোধ করেন।খাদ্য মন্ত্রনালয়ের সচিব মোঃ মাসুদুল হাসান বলেন কৃষক মাতার ঘাম পায়ে পেলে রোদ বৃষ্টিতে যে পরিশ্রম করে ফল ফলায় আমরা কখনও তাদের ঋণ পরিশোধ করতে পারব না। কোন কৃষক যেন কোথাও প্রতারিত ও ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।সেদিকে সকলকে লক্ষ রাখতে হবে। বিষয়টি হবিগঞ্জে জেলা প্রশাসক মোঃ ফরিদ উদ্দিন কে অবগত করলে তিনি বলেন সচিব স্যার আমাকে আপনার বিষয়টি বলেছে। কৃষক যেন সরকারি গোদামে ধান বিক্রয় করে সে গুলি আপনারা প্রচার করুন এবং সরকারি গুদামে ধান বিক্রয় করতে উদ্বুদ্ধ করুন তাহলে কৃষক তার ধান বিক্রয়ে ন্যায্য মূল্য পেয়ে যাবে। ১ জন কৃষক সরকারি গুদামে ২ টন ধান বিক্রয় করতে পারবে। সরকারি গুদামে ধান বিক্রয় করতে যদি কোন কৃষক হয়রানিতে শিকার হয়। আমাকে জানাবেন আমি সঙ্গে সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।