সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার স্বর্ণা ডায়াগনষ্টিক সেন্টার এর ডা: কিবরিয়া খান (৩২) কে গতরাত আনুমানিক ১০.০০ঘঠিকায় দর্শন মামলায় আটক করেছে ধর্মপাশা থানা পুলিশ।
বাদী মায়মুনা আক্তার ইতি (২৮) পিতা সোনা মিয়া, স্বামী আলাউদ্দিন খান,মুকিমপুর বৌলাম, পাইকুরাটি ইউনিয়নের বাসিন্দা।
বিবাদী ডা: কিবরিয়া খান (৩২) পিতাঃ আব্দুল মতিন খান সাং চড়িয়াকোনা, কাটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ। তিনি বর্তমানে ধর্মপাশা উপজেলা হাসপাতালের সামনে স্বর্ণা ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর কর্মরত ডাঃ হিসাবে আছেন।
গতকাল রাতে মায়মুনা আক্তার ইতি বাদি হয়ে ধর্মপাশা থানায় পরকিয়া ও দর্শনের একটি মামলা দাকিল করে।
মায়মুনা আক্তার ইতি বলেন আমার স্বামী প্রবাসী কিন্তু আমি আমার বাবার এলাকায় বৌলাম গ্রামে আমিরুল ইসলাম এর বাসায় ভাড়া থাকি।
আমার শারিরিক সমস্যার সমাধান জন্য আমি স্বর্ণা ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে যাই ডা: কিবরিয়া র নিকট, এবং চিকিৎসা নেই এর পড়ে মাঝে মধ্যে উনি আমার সঙ্গে ফোনে আলাপ করতেন এক পর্যায়ে আমাদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠে এ-র পর আমকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আমার বাসায় গিয়ে আমার শয়ন কক্ষে একাধিক বার দর্শন করে।
আমি তাহাকে এরুপ কার্যকলাপ করিতে নিশেধ করিতাম। তার পরেও সে আমকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বারংবার দর্শন করে আসছে ডা: কিবরিয়া।
ঘটনার তারিখ অথাৎ ৩০/০৮/২৫ইং রাত আনুমানিক ০২.০০ঘটিকার সময় আবার আমার বাসায় গিয়ে পুনরায় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দর্শন করে।
এমতাবস্থায় বিবাদীর সহীত আপোষ মীমাংসার চেষ্টা করিয়া এবং আমার আত্মীয় স্বজন সহীত আলাপ করিয়া থানায় অভিযোগ দাখিল করিতে বিলম্ব হয়। আমি আইনের সহিত বিচার দাবি করছি।
ধর্মপাশা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ এনামুল হক বলেন আমরা আসামি ধরে চালান করে দিয়েছি,আইন তার বিচার করবে।##
রাজু ভূঁইয়া
০৭/০৯/২০২৫ইং