শুশেন বালা ও হরিপদ বালা” গণদের দাবী বা উল্লেখকৃত জমির (দলিল মোতাবেক) ডোবা মৌজার – ( ৮২)_খতিয়ান- এর তিনটা দাগ- যাহা-৬৭০, ০৬, ৬৭১.
(তথ্যসুত্রে ও অনুসন্ধানে এবং কাগজপত্রে জানা’গেছে)
উল্লেখ. খুলনার রূপসা উপজেলার ৫নং ঘাটভোগ ইউনিয়নের গোয়াড়া গ্রামের সাবেক বাসিন্দা ফাতেমা খাতুন।
ফাতেমা খাতুন -স্বামী. মো. রোকন উদ্দিন শেখ এর -৮২-খতিয়ানে -জমির মধ্যে হইতে – ইউনিয়নের ডোবা গ্রামের (চরপাড়া) এলাকার শুশেন বালা ও হরিপদ বালা”গণ- পিতা. মৃত.পরশ রাম বালা জমি ক্রয় করেন।
৮২- খতিয়ান ”
যা_সাবেক (৬৭০) দাগ, বর্তমানে (২৩/২৪) দাগ-হিসাবে পরিচিত এবং এটা বিলান জমি- পরিমাণ (৫২) শতক -এর মধ্যে হইতে (১০) শতক. বালা’গণ।
সাবেক (০৬) দাগ, বর্তমানে (২৬) দাগ- হিসাবে পরিচিত এবং এটা বাগান’ভিটা-জমি- পরিমাণ (৮৪) শতক -এর মধ্যে হইতে (২০) শতক. বালা’গণ।
সাবেক (৬৭১) দাগ, বর্তমানে (২১) দাগ, বিলান জমি- পরিমাণ (৭৪) শতক -এর মধ্যে হইতে (০২) শতক. বালা’গণ।
তাহলে শুশেন বালা ও হরিপদ বালা” দলিল-মোতাবেক ৮২ খতিয়ানে তিনটা(৬৭০/০৬/৬৭১-দাগের মধ্যে হইতে জমি কিনলে -৬৭০ দাগে ১০ শতক ও ০৬ দাগে ২০ শতক এবং ৬৭১ দাগে ০২ শতক।
সর্বমোট দলিল মোতাবেক জমির মালিক বালাগণ ৩২ শতক হন _কিন্তু বর্তমানে ভোগদখলে বালাগণ-রয়েছে (৪০) শতক এর মতো।
তবে অবাক করার বিষয় _ দলিলে উল্লেখকৃত – ৮২ খতিয়ান এর -৬৭০ দাগ- ০৬ দাগ -৬৩৭ দাগ।
অথচ ৮২ খতিয়ানে (০৬)- বলতে কোন দাগ বা সংখ্যা নেই বা খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এদিকে মোট জমির পরিমাণ ৩২ শতক_ যাহা -শুশেন বালা ও হরিপদ বালা”_ফাতেমা খাতুন এর নিকট হইতে কিনেছেন। ৮২ খতিয়ান এর জমির দাগ হইতে।
সর্বশেষ-অনুসন্ধানে- পাওয়া গেছে (০৬) দাগ-বর্তমানে (২৬) দাগ হিসাবে পরিচিত, যাহা ডোবা -মৌজা (৫১) এর উল্লেখিত( অন্য )খতিয়ান এর মধ্যে। (৮২)খতিয়ান এর সর্বমোট দুই (০২) টা দাগ অবস্থিত রইয়াছে।
তাহলে শুশেন বালা”গণ ফাতেমা খাতুন এর নিকট হইতে কি ভাবে (অন্য) খতিয়ানের জমি ৮২ খতিয়ান
দেখিয়ে কিনে ছিলেন!!!জাতির কাছে প্রশ্ন আমার??
আর’একটু যাচাই-বাছাই করে দেখা গেলো – ফাতেমা খাতুন ৮২ খতিয়ানের ২টা দাগের মধ্যে হইতে কোন দাগের বা জমির পরিমাণ হইতে মালিক ছিলেন না।
৮২ খতিয়ানের ৬৭০ দাগে জমির পরিমাণ ৫২ শতক ও ৬৭১ দাগে জমির পরিমাণ ৭৪ এর থেকে ১৮ শতক রয়েছে। _৬৭১ দাগের বাকী ৫৬ শতক জমি (খতিয়ান মোতাবেক) ৮০ খতিয়ানে অবস্থিত বা রয়েছে।
তাহলে ৮২ খতিয়ান এর -৬৭০ দাগে জমি পরিমাণ ৫২ ও -৬৭১ দাগে ১৮ শতক জমির পরিমাণ। যাহা-এই দুইটা দাগের (৭০) শতক জমির মালিক সুলাইমান জোয়াদ্দার ও সাইদুর রহমান -পিতা মৃত. আবদুল হাকিম জোয়াদ্দার- আনন্দ নগর -তেরখাদা -খুলনা।
অপরদিকে – ৮০ খতিয়ান এর ৬৭১ দাগের ৫৬ শতক জমির মালিক _সোনা মিয়া ও তাহার স্ত্রী মোসা. রাজেকুন্নেছা ( গ্রাম- দাড়িয়ালা, ডাকঘর- দাড়িয়ালা, থানা -মোল্লাহাট, জেলা -বাগেরহাট) যাহা ৭৪ শতক জমি দুইটা খতিয়ানের মধ্যে _উল্লেখ্য -৮০ ও ৮২ খতিয়ান।
তাহলে ৮২ -খতিয়ানের ৬৭০ দাগ -ও -৬৭১ দাগ এবং ৮০ -খতিয়ানের ৬৩৭ দাগ -ও- ৬৭১ দাগের জমির পূর্ব ও বর্তমান মালিক হিসাবে রইয়াছেন _সুলাইমান জোয়াদ্দার ও সাইদুর রহমান এবং সোনা মিয়া ও তাহার স্ত্রী মোসা. রাজেকুন্নেছা।
জাতির কাছে আমার প্রশ্ন তাহলে বালা”গণের ৬৭০ দাগে ১০ শতক ও ৬ দাগে ২০ শতক এবং ৬৭১ দাগে
০২ শতক জমি কোথা থেকে কিনলেন?? বা ফাতেমা খাতুন কি ভাবে বিক্রি করলে???
তাহলে ৩২ শতক জমি বালাগণের থেকে বাদ পরলে তো (০০০) শতক জমির মালিক হন। কিনা ৩২ শতক
জমি কে দিবে??? তার মনে বালাগণের জমির দলিল সঠিক নয়!!!
অথচ এদিকে শুশেন বালা ও হরিপদ বালা’র -নামে
রেকর্ড হিসাবে জমির পরিমাণ..তিনটা দাগে_
১/ সাবেক ৬৭১ দাগ বর্তমানে ২১ দাগ হিসাবে পরিচিত -জমির পরিমাণ ৭৪ শতক হইতে ০৭ শতক রেকর্ড। -অর্থাৎ দলিল মোতাবেক (০২ শতক) তাহলে ৫ শতক জমি বেশি রেকর্ড বালাগণের।
২// সাবেক ৬৭০ দাগ, বর্তমানে ২৩/২৪ দাগে জমির পরিমাণ ৫২ শতক -হইতে ১০ শতক। এখানে দলিল ও রেকর্ড মিল আছে- বালাগণের।
৩/// সাবেক ০৬ দাগ, বর্তমানে ২৬ দাগে ৮৪ শতক হইতে ১৬ শতক রেকর্ড বালাগণের। এখানে দলিল মোতাবেক ২০ শতক,তাহলে ০৪ শতক জমি কম কেন?
এর মানে এ দাগ বা খতিয়ানটা সেই শুরু থেকেই ভুল – অর্থাৎ ৮২ খতিয়ানে ০৬ দাগ নেই।
বাস্তবতা হচ্ছে – ৮২ ও ৮০ খতিয়ানের জমির মূল মালিক_সুলাইমান জোয়াদ্দার ও সাইদুর রহমান এবং সোনা মিয়া ও তাহার স্ত্রী মোসা. রাজেকুন্নেছা।
কিন্তু শুশেন বালা ও হরিপদ বালার ছেলেরা ভূমিদস্যু হওয়ায় উক্ত সংখ্যা জমি জোরপূর্বক ভোগদখল করছে।
প্রমাণ হিসাবে জাতির সামনে তুলে ধরা হলো -ভূমিদস্যু
বালাদের দলিল এর (অংশ) রেকর্ড ও করখাজনা এবং ৮২ খতিয়ানের কাগজপত্র।