পিরোজপুর জেলা ভান্ডারিয়া উপজেলার ইকড়ি ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ কে এম আমিনুল হক কে,ইকড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও তার পুত্র সন্ত্রাসী সুমন এর নেতৃত্বে দাঁড়াল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছেন স্থানীয় সন্ত্রাসীরা,আমাদের প্রতিনিধির পাঠানো ভিডিও চিত্রতে দেখা যায় সুমনের প্রধান সহযোগী সাইদুল ও তার বাহিনী প্রধান শিক্ষকের কাছে ৫ ই আগষ্টের পরে চাঁদা দাবি করে আসছে, উক্ত চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে,প্রতিনিয়ত দিয়ে আসছেন হত্যার হুমকি যাঁর কারণে প্রধান শিক্ষক আমিনুল হক, অনেক দিন প্রানের ভয়ে পালিয়ে ছিলেন, যাঁর কারণে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকে যাঁর কারণে শিক্ষা অফিস তাকে কর্মস্থলে যোগ দিতে বলেন, তাই গতকাল ০৯,০২,২০২৫ ইং তাং তিনি বিদ্যালয়ে আসেন,তখন সুমনের সন্ত্রাসী বাহিনী স্কুলের মধ্যে ডুকে প্রধান শিক্ষক কে,চলে যাওয়ার জন্য বলে যতদিনে চেয়ারম্যান ও তার ছেলের সাথে মিটমাট না করে ততদিনে স্কুলের বাউন্ডারিতে পা রাখতে যেন না দেখা যায় বলে স্কুল থেকে বের করে দেন, প্রধান শিক্ষক যখন স্কুলের বাহিরে আসেন তখন সন্ত্রাসী সুমনের ডানহাত সন্ত্রাসী সাইদুল তার লোকজন নিয়ে দাঁড়াল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন এবং মৃত্যু ভেবে ফেলে রেখে চলে যায় সন্ত্রাসীরা,পরবর্তীতে স্থানীয় মানুষের সহযোগীতায় ভান্ডারিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাঃ অবস্থা খারাপ দেখে বরিশাল রেফার করেন, বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখান থেকেও ডাঃ উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেন, স্থানীয় মানুষের সাথে কথা বলে জানাযায় ইকড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আঃ হাই হাওলাদার আওয়ামীলীগের সাবেক পলাতক সরকারের ছত্রছায়ায় হয়েছেন চেয়ারম্যান, আর তার পুত্র সন্ত্রাসী সুমন এলাকায় চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী মাদক কারবার করে চলেন,সুমনের বিরুদ্ধে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায় পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া থানা সহ অনেক থানায় মোট ১১ টি মামলা চলমান যার মধ্যে আছে হত্যা মামলা, মাদক মামলা, চাঁদাবাজি মামলা সহ অসংখ্য মামলা।
প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার মোবাইল ফোনে রিসিভ করেন তার মেয়ে, সে জানান তার বাবার অবস্থা আশংকা জনক সে আইসিইউতে আছেন হামলার বিষয় জানতে চাইলে তিনি জানান আঃ হাই চেয়ারম্যান ও তার পুত্র সন্ত্রাসী সুমন এর নেতৃত্বে আমার বাবাকে মেরে ফেলার জন্য দাঁড়াল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মৃত্যু ভেবে ফেলে রেখে যায় তারপর স্থানীয় মানুষ আমাদের সংবাদ দিলে আমরা তাকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে আসছি,এই সংবাদ প্রচার করার আগপর্যন্ত কোন মামলা দায়ের হয়নি এখনো।