খুলনা রেঞ্জের কুষ্টিয়া জেলার কুষ্টিয়া সদর থানার মামলা নং ৩৭,তারিখ ২৬,০৬,২০২৫ ইংরেজি তারিখ, কুষ্টিয়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মোশাররফ হোসেন জানান একটি চাঞ্চল্যকর মামলা ছিল এটি নারী শিশু অপহরণ মামলা।
বিগত ২৬,০৬,২০২৫ ইং তাং ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে কুষ্টিয়া জেলার নারী শিশু আদালতে একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন, মাননীয় আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আমাকে আসামিদের বিরুদ্ধে উক্ত পিটিশন মামলাটি এজাহার ভুক্ত করার নির্দেশ দেন,সেই মোতাবেক মামলাটি এজাহার ভুক্ত করে, উপপুলিশ পরিদর্শক মলয় কে,তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়,যেহেতু মামলাটি স্পর্শকাতর হওয়ার কারনে খুলনা রেঞ্জের মাননীয় ডিআইজি স্যার ও কুষ্টিয়া জেলা পুলিশ সুপার স্যারের দিকনির্দেশনায় আমাদের কয়েকজন অফিসার ভিকটিম ও আসামি উদ্ধার করার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছেন, সিনিয়র কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনায় তথ্য প্রযুক্তি ব্যাবহার করে আমরা নিশ্চিত হতে পাড়ি ভিকটিম ঢাকায় অবস্থান করেছেন, যখন ভিকটিম ও আসামি ঢাকায় অবস্থান করেছেন নিশ্চিত হতে পেরেছি তখুনি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাত্ক্ষণিক ০৪,০৭,২০২৫ ইং তাং সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স নিয়ে ঢাকার উদশ্যে রওনা হন,এবং একদিন একরাত অভিযান চালিয়ে পুরান ঢাকার কোতোয়ালি থানা এলাকা থেকে ভিকটিমকে উদ্ধার করা হয় তবে সেখানে আসামিকে পাওয়া যায়নি,আসামিকে গ্রেপ্তার করতে আমাদের চৌকস টিম কাজ করছেন খুব শিগ্রিই গ্রেপ্তার হবে বলে আমরা মনে করছি,আর এই উদ্ধার কাজে সার্বিক ভাবে সহযোগীতা করেন জাতীয় দৈনিক সরেজমিন বার্তা পত্রিকার ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ নিজাম উদ্দিন হারুন।