ফতুল্লা খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম অটো,সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে ১৬ই ফেব্রুয়ারি রবিবার রাত্রে চাঁদা টাকা তুলতে গেলে সিএনজি চালকরা চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে হৃদয় ও রবিন তাদের সাংগোপাঙ্গ দিয়ে সিএনজি চালকদের মারধর করে।
সিএনজি চালকরা ছাত্র সমন্বয়কদের ফোন করলে নারায়ণগঞ্জ থেকে সমন্বয়ক ছাত্ররা এসে তাদেরকে ধাওয়া দেয় তারা ধাওয়া খেয়ে খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম হয়ে রামারবাগ গেলে ছাত্রদের উপর উল্টো চড়াও হয় হৃদয় ও রাহাদুল ইসলাম রবিন তাদের বাহিনী ।
পরে হৃদয় পালিয়ে গেলেও ছাত্ররা মিলে আবারো গণধোলাই দেয় রাহাদুল ইসলাম রবিন কে পরে পুলিশে সপর্দ করে ছাত্ররা ,
রাতে ফতুল্লা থানায় একটি মুছলেখা দিয়ে তাকে ছেড়ে দেয়।
হৃদয় ও রাহাদুল ইসলাম রবিন দীর্ঘদিন ধরে ফতুল্লা থানা যুবলীগের নেতা আজমত আলীর ঘনিষ্ঠ কর্মী ছিল।
রাহাদুল ইসলাম রবিন নিজেকে সব সময় সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় অপকর্মে লিপ্ত থাকত বলে জানা যায়, রবিন সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি, ফিটিং বাণিজ্য, মাদক ব্যবসা, ওয়াইফাই ব্যবসা, বিভিন্ন অপকর্ম মাস্টার।