বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ৩ নভেম্বরের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাথমিক মনোনয়ন তালিকা (খসড়া) চূড়ান্ত করেছে। দেশের ২৩৭টি আসনে একক প্রার্থী নির্ধারণ করা হলেও, বাগেরহাট-১ আসনে এখনো কাউকে মনোনয়ন দেয়নি দল। ফলে এ আসনের নেতা-কর্মীদের মাঝে দেখা দিয়েছে গভীর হতাশা ও ক্ষোভ।
বিশেষ করে বাগেরহাট-১ আসনের মোল্যাহাট, চিতলমারী এবং ফকিরহাট উপজেলা বিএনপির নেতা কর্মি সহ ওয়াহিদুজ্জামান দিপুর অনুসারীরা মনে করছেন, এখনো তাদের নেতার প্রতি দল সুবিচার করবে এবং সঠিক মূল্যায়ন করবে। তারা বিশ্বাস করেন,২০০৮ সালের মতো এবারো শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপুকে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হবে, বাগেরহাট জেলা রাজনীতিতে পরিশ্রম, ত্যাগ ও নেতৃত্বের গুণাবলির কারণে কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী সদস্য ও বাগেরহাট জেলা বিএনপির প্রভাবশালী সহ-সভাপতি শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু হতে পারেন বিএনপির অন্যতম যোগ্য প্রার্থী।
দলের জন্য দীর্ঘদিন মাঠে থাকা এই নেতা শুধু তৃণমূলের আস্থা অর্জন করেননি, বরং প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছিলেন সামনের সারিতে। তার নেতৃত্বে বাগেরহাট জেলার অসংখ্য নেতাকর্মী সংগঠিত হয়েছেন।
মনোনয়ন তালিকায় নাম না থাকায় গতকাল থেকেই তার অনুসারী সহ জেলা এবং বাগেরহাট -১ আসনের নেতা কর্মীদের মাঝে নানান প্রশ্ন জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।
অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ও স্থানীয় বৈঠকে নিজেদের হতাশা প্রকাশ করছেন। তবে তারা এখনও আশাবাদী
“আলো আসবেই, দল শেষ পর্যন্ত বাগেরহাট -১ আসনে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু ভাইকে বিএনপি থেকে সঠিক মূল্যায়ন করবে।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বাগেরহাট-১ আসনে বিএনপির শক্ত ঘাঁটি হিসেবে তৃণমূল সংগঠন অত্যন্ত সক্রিয়। সেখানে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপুর জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক দক্ষতা দলের নির্বাচনী কৌশলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
নেতাকর্মীদের একটাই প্রত্যাশা—“যে নেতা ঘাম, শ্রম ও ত্যাগ দিয়ে দলকে ধরে রেখেছেন, তিনিই যেন এবার ধানের শীষের প্রার্থী হন।”
বাগেরহাট -১ আসনের বিএনপির নেতা কর্মী সহ স্থানীয় নেতা কর্মীদের দাবী দেশ নাশক জনাব তারেক রহমন সহ বিএনপির নিতি নির্ধারকেরা শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপুকে ধানের শীষ প্রতীক দিয়ে বিএনপি মনোনিত প্রার্থী ঘোষনা করবেন বলে আশা বাদী বাগেরহাট – ১ আসন বাসী।

