মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর এলাকা থেকে জুলাই মাসে টিসিবির উপকারভোগীদের না দেওয়া ৭৮ মেট্রিক টন চাল উদ্ধার করেছে উপজেলা প্রশাসন।বৃহস্পতিবার ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে এ চাল উদ্ধার করা হয়।
তবে এ ঘটনায় দায়ী ডিলার হোসনেয়ারা কান্তা ঋতুর বিরুদ্ধে শুধু ডিলারশিপ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার কিম্বা তার বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারী মামলা করা হয়নি। এ নিয়েই ক্ষোভে ফুঁসছে মহম্মদপুর উপজেলার সাধারণ মানুষ। তারা বলাবলি করছে চুরির মাল ধরা, অথচ শাস্তি শুধু ফেরত। ফৌজদারী অপরাধ করেও নেই কোন শাস্তি! চরম হতাশ সাধারণ জনতা কাটাচ্ছে দিবারাত্রি।
স্থানীয়দের প্রশ্ন, “চুরির মাল ধরা পড়ল অথচ চোর কেন ধরা পড়ল না?” তিন মাস ধরে টিসিবির চাল গোপনে মজুদ করে রাখার মতো স্পষ্ট অপরাধের পরও কেন শুধুই মাল ফেরতই যথেষ্ট ধরা হলো—বিষয়টি নিয়ে জনমনে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র প্রতিক্রিয়া।অভিযোগ উঠেছে, এর পেছনে হয়তো আরও প্রভাবশালী “রাঘব বোয়ালদের” যোগসাজশ রয়েছে। এখন প্রশাসনের প্রতি সর্বসাধারণের দাবি উঠেছে,এই সিন্ডিকেট ভেঙ্গে প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।