গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া থানার এসআই আব্দুল খালেক মিয়া ( বিপি নং৮৪০৩০২৭৫০২) ও কনস্টেবল কাজল মন্ডল (বিপি-৯৭১৮২৩৬১৩২) এর বিরুদ্ধে এক ভিডিও বক্তব্যের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেছেন এক ভুক্তভোগী।
সরেজমিনে, ভুক্তভোগী বলেন আমি একজন সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ, সংসার চালাতে ঝালমুড়ি বিক্রির করি।যদি কোন সুযোগ পাই তাহলে বৈধ তরিকায় পুরাতন নসিমন ও অটো বাইক কেনা বেচা করি। হঠাৎ একজন আমার কাছে একটি অটো বিক্রি করতে আসলে আমার সন্দেহ হয়। পরবর্তীতে আমি পাটগাতি চৌরঙ্গি এলাকার সাবেগ কমিশনার কুটি এর ভাই মাসুদের মাধ্যমে টুঙ্গিপাড়া থানায় খবর দেই। পরে ঐ অটো চোরকে ধরে সবাই মিলে চুল কেটে দেয়। পরে থানা থেকে আমাকে খবর দেয় যে, তুমি থানায় আসো তোমার একটা সই লাগবে। আমি ওদের কথামতো থানায় গেলে ওরা আমাকে প্রথমে চোর বলে আটকায়। পরবর্তীতে ওরা আমাকে ভয় দেয় যে তোকে চলমান এই গোন্ডগোলে (এনসিপি কেন্দ্রিক সংঘর্ষের মামলায় ফাঁসিয়ে দেব। পরে আমি ওদের হাত পা ধারে কান্নাকাটি করলে ওরা আমার কাছে ২ লক্ষ টাকা চায়, টাকাটা দিলে আমাকে ছেড়ে দেবে চালান দেবেনা। তখন আমি বহু কষ্টে ৮০ হাজার টাকা জোগাড় করে দিয়ে বাড়িতে চলে আসি।
গণমাধ্যম কর্মীদের ভুক্তভোগীর নিকট উপস্থিতির ব্যাপারটা ফাঁস হয়ে গেলে, বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে ভুক্তভোগীকে চাপ প্রয়োগ করে। এক পর্যায়ে তিনি থানা পুলিশের পক্ষ হয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের বার বার অনুরোধ করে ব্যাপারটা চেপে যাওয়ার জন্য। তিনি একথাও বলেন, ভাই পুলিশের সাথে লড়াই করে আমি পরবর্তীতে ঝামেলায় পড়ে যাব।
এব্যপারে কনস্টেবল কাজলের নিকট মুঠোফোনে জানতে চাইলে জানতে চাইলে তিনি নানা তালবাহনা করে ব্যাপারটি এড়িয়ে যান।
জানতে চাইলে তিনি বলেন