Crime News tv 24
ঢাকাসোমবার , ১৯ মে ২০২৫
  1. অন্যন্য
  2. অর্থনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলা
  5. জাতীয়
  6. দেশজুড়ে
  7. ধর্ম
  8. ফিচার
  9. বাংলাদেশ
  10. বিনোদন
  11. মতামত
  12. রাজনীতি
  13. রান্না
  14. রাশিফল
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বরিশাল সদর উপজেলার চর কাউয়ায় তুচ্ছ ঘটনা কে কেন্দ্র করে একজনকে কুপিয়ে জখম।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-
মে ১৯, ২০২৫ ৩:৫৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বরিশাল সদর উপজেলার চর কাউয়া ৩ নং ওয়ার্ড এলাকায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাবিবুর রহমান সিকদার (৫৫) নামের একজনকে কুপিয়ে জখম করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।আহত হাবিবুর রহমান সিকদার চর কাউয়া ৩ নং ওয়ার্ড এলাকার মৃত জামশেদ আলী সিকদারের ছেলে।


পরে স্থানীয়রা আহতকে মুমূর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে।আহত সূত্রে জানা গেছে হাবিবুর রহমান সিকদার তার বাড়ির পার্শ্ববর্তী রফিক ও রানু বেগমের চায়ের দোকানে প্রতিনিয়ত চা পান করে এবং দোকান থেকে বিভিন্ন সময় নগদ বাকিতে মালামাল ক্রয় করে।

গতকাল রবিবার সকালে হাবিবুর রহমান এলাকার সেই দোকান থেকে কিছু মালামাল ক্রয় করে এবং পুরাতন বাকি টাকাসহ ৩শত টাকা হলে সে এক হাজার টাকার নোট দিয়ে টাকা রাখতে বলে।এ সময় দোকানে থাকার রানু বেগম এক হাজার টাকা ভাংতি নাই বললে হাবিবুর রহমান বিকেলে টাকা দেবে বলে জানায়।

পরে বিকাল ৫ টায় এসে হাবিবুর রহমান সিকদার দোকানে টাকা দিতে গেলে  দোকানে থাকা রানু বেগম হাবিবুর রহমান শিকদারকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে এবং তার পাঞ্জাবির কলার ধরে।এ সময় উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও ধাক্কাধাক্কি হলে রানু বেগমের ভাই রফিক সিকদার ও মা রিজিয়া বেগম লাঠি দিয়ে হাবিবুর রহমানকে এলোপাথাড়ি পেটাতে শুরু করে। এক পর্যায়ে রানু বেগমের হাতে থাকা বটি দিয়ে হাবিবুর রহমানের বা হাতে কোপ দিয়ে গুরুত্বর জখম করে।

এদিকে আহত হাবিবুর রহমানের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসলে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় প্রতিপক্ষ রানু বেগম, রফিক শিকদার, ও তার মা রিজিয়া।এরপর হাবিবুর রহমান স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রাথমিক চিকিৎসা নিলে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখা দিলে আজ সকালে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়।

বর্তমানে আহত হাবিবুর রহমান সিকদার শেবাচিমের পুরুষ সার্জারি ৩ ইউনিটের মুমূর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে।এ বিষয়ে আহত পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।