সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার পাইকুরাটি ইউনিয়নে উক্ত গঠনা গঠে।
গত বুধবার ২৭শে আগষ্ট আনুমানিক বিকাল ০৫ ঘটিকায় ভাংচুর ও লুটপাট এর গঠনা গঠে।
ধর্মপাশা উপজেলার পাইকুরাটি ইউনিয়নের বাসিন্দা মোবারক হোসেন (২১) পিতাঃ আইজল মিয়া, এবং মোছাঃ জুঁই আক্তার (১৮) পিতাঃ মনজুরুল হক আকন্দ উভয়ই একই গ্রামের বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষ সাক্ষী ১/মোহাম্মদ সোহাগ মিয়া (৩০) জানান যে আমার চোখের সামনে এসে ঘরবাড়ি ভাঙচুর করেছে এবং গরু বাছুর লুটপাট করে নিয়ে গেছে দস্যুরা।
২/ মোছাম্মদ রিনা বেগম (৫০) আমার ঘর ভাঙচুর করেছে লুটপাট করেছে এবং নগদ টাকা-পয়সা সহ আমার দোকান লুটপাট করেছে।
৩/ মোছাম্মদ কুলছুম (৬৫) জানান আমার দোকান লুটপাট করেছে আমি বিধবা মানুষ সাথে টাকা-পয়সা সব নিয়ে গেছে এবং আমাকে আঘাত করেছে।
৪/ মোঃ জুলহাস মিয়া (৪৫) জানান আমার চোখের সামনে আমার ওটু ভাংচুর করে আমাকে মেরে আমার অটো গাড়িটা নিয়ে গেছে আমার জীবিকার একমাত্র উপায় ছিল এটা এখন আমি কিভাবে বাঁচবো..? এর সঠিক বিচার দাবি করছি।
৫/ মোসাম্মদ সামিরা বেগম (৩১) জানান আমাকে মেরে আমার মোবাইল ফোন ও গরু নিয়ে গেছে তারা সাথে নগদ অর্থ এবং স্বর্ণালংকার ছিল আসামিদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
ভাংচুর এর সবকিছু মিলিয়ে প্রায় ২লক্ষ ৫০হাজার টাকার ক্ষতি, নগত মোট ১লক্ষ টাকা নগত, অটোরিকশা ২৫০০০০/ টাকা এ ৭টি গাভির মূল্য ৬লক্ষ টাকা,লুটেরা নিয়ে যায়।
এবিষয়ে থানায় একটি অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
আসামীরা হলেন ১/মোসাদ্দেক ২/মোয়াজ্জিল ৩/ রিকো মিয়া ৪/শাফায়াত ৫/নুর আলম ৬/কামরুল ৭/ মুশফিকুর ৮/জাহাঙ্গীর ৯/নূর কোবির ১০/রুমান ১১/হিমন ১২/হুমায়ুন ১৩/নুরজাফর ১৪/মনজুরুল হক ১৫/সাজন মিয়া ১৬/ময়না মিয়া ও ১৭/হাসিম মিয়া।
এবিষয়ে ধর্মপাশা থানায় একটি অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে, ধর্মপাশা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ এনামুল হক বলেন তদন্ত দিন আছে সুষ্ঠ তদন্তের ভিত্তিতে আসামিদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা হবে।##
রাজু ভূঁইয়া
০১৭১২৫৯৮৫৭৫
২৮/০৮/২০২৫ইং