নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৭ টি ইউনিয়ন ও ২ টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত রূপগঞ্জ উপজেলা,বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদি দল বিএনপির নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ১নং যুগ্ন আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান ভূইয়া দিপুর আস্থাভাজ ব্যক্তি, কাঞ্চন পৌরসভা বিএনপির সফল সাধারণ সম্পাদক ও যুবদলের সফল যুগ্ন আহবায়ক,তিন তিনবার সাবেক কাউন্সিলর ও কাঞ্চন পৌর সাবেক সফল প্যানেল মেয়র, কাঞ্চন পৌর হাজারো সাধারন জনগনের বিশ্বাসের ও আস্থার ও ভালোবাসার ঠিকানা মোঃ মফিকুল ইসলাম খান।মফিকুল ইসলাম খান বলেন ফ্যাসিবাদি আওয়ামীলীগ দেশ থেকে বিতারিত হওয়ার পর কাঞ্চন পৌরসভা থেকে মাদক,সন্ত্রাস,চাদাবাজ,চুরি ডাকাতি,ছিনতাই সহ সকল প্রকার অন্যায় অত্যাচার অধিকাংশই কমে গেছে,সলকের দোয়া ও ভালোবাসায় আমি যদি কাঞ্চন পৌরসভার দায়িত্ব পাই তাহলে পৌরসভা থেকে সকল প্রকার অন্যায় কাজ নির্মূল করবো ইনশাআল্লাহ।সাংবাদিকদের একটি টিম পৌরসভায় সরেজমিনে গিয়ে সাধারন জনগনের সাথে কথা বললে তার বলেন মফিকুল ইসলাম খান ভাই খোব ভালো মানের মানুষ তিনিই একমাত্র আমাদের পৌর মেয়র হবার যোগ্য তারে আমরা সব সময় আমাদের বিপদে আপদে পাশে পাই।এবং আমাদের কাঞ্চন পৌরসভার সাধারণ জনগনের সুখে দুঃখে সব সময় তাকে পাওয়া যায় এবং মফিকুল ভাই আওয়ামী লীগের আমলে সবচেয়ে অত্যাচারিত ও নির্যাতিত ব্যক্তি ছিলেন।মফিকুল ইসলাম খান বলেন এই ফ্যাসিবাদী আওয়ামীলীগ দোসরদের আমলে বহু মিথ্যা ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় জর্জরিত ছিলাম এবং আমার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জসহ রূপগঞ্জ থানায় প্রায় ৮ -১০ টি মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা রয়েছে,শুধু এই মামলাগুলো দেওয়ার কারণ হলো আমি মফিকুল ইসমাল জিয়ার আদর্শের রাজনীতি করি বলে,বেগম খালেদা জিয়ার আদর্শের রাজনীতি করি বলে,তারেক রহমানের আদর্শের রাজনীতি করি বলে ও মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপুর আদর্শের রাজনীতি করি বলেই আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা দিয়ে থাকেন ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের দোসররা।এবং আমি বিএনপি করি বলে বিগত ১৭ বছরে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের পেতাত্মারা কয়েক দফা আমার বাড়ি ঘর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে লুটপাট করে টাকা ও স্বর্ণ অলংকার সহ প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র নিয়ে যায়।পরি শেষে মফিকুল ইসলাম খান বলেন আমার দল বিএনপি থেকে ও মোস্তাফিজুর রহমান ভূইয়া দিপু ভাই যদি আমাকে বলে তাহলে আমি অবশ্যই পৌর মেয়র হিসেবে নির্বাচন করব ইনশাল্লাহ।