পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া টু মঠবাড়িয়া হাইওয়ে রোডে বক্স কালবার্ড এর উন্নয়ন মুলুক কাজ চলছে, উক্ত কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আলিফ এন্টারপ্রাইজ এর মালিক মোঃ ফারুক হোসেন আমাদের জানান যে, তার কাজের সাইটে থেকে এলাকার একদল ডাকাত সদস্য কয়েক লক্ষ টাকার রড মেশিন পানির পাম্প হেমার মেশিন সহ অনেক মালামাল নিয়ে যায়, বিগত ২২/০১/২০২৫ ইংরেজি তারিখ দিবাগত রাতে তিন বান্ডিল রড তিনটি পানির পাম্প দুইটি হেমার মেশিন একটি ওয়াল ডিং মেশিন সহ বেশকিছু মালামাল নিয়ে যায়, ডাকাত রাহাত গং, পরবর্তীতে আমরা অনুসন্ধান চালিয়ে জানতে পাড়ি কাজের সাইটের সঙ্গে একটি আবাসন প্রকল্পের মধ্যে উক্ত মালামাল নিয়ে রেখেছে তখন আমি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এর মালিক নিয়ে আবাসন প্রকল্পের মধ্যে প্রবেশ করিয়া একটি পরিত্যক্ত যায়গায় উক্ত মালামাল দেখতে পাই তখন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক মালামাল গুলো তাদের বলে সনাক্ত করেন, তখন আবাসিক প্রকল্পের মধ্যে বসবাস করেন একটি বাচ্চা আমাদের জানান যে,উক্ত মালামাল রাত আনুমানিক ১২ ঘটি কার সময় একটি টমটমে করে রাহাত ভাই নিয়ে এসে এখানে রেখেছে তখন কে এই রাহাত জানতে চাইলে ছেলেটি বলে সুমন মামার সঙ্গে যে আসে আমাদের এখানে, আপনার সুমন মামাকে জিজ্ঞেস করলে সব জানতে পারবেন, তখন আমি সম্পুর্ন ঘটনা ভান্ডারিয়া থানার ওসি তদন্ত সাহেব কে জানাই এবং ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মালিকের সাথে কথা বলিয়ে দেই তখন ওসি তদন্ত সাহেব সকল মালামাল নিয়ে থানায় যেতে বলেন তারপর যখন মালামাল গাড়িতে করে নেয়ার জন্য উঠানোর প্রস্তুতি নেন তখুনি রাহাত গং তার দলবল নিয়ে ঘটনা স্থানে আসেন এবং অকাথ্য ভাষায় গালাগালি শুরু করেন এবং আমাকে বলেন তুই কে এখানে আসছো কেন জানিস না এটা তোর বাপ সুমন বসের এলাকা এখানে কাকপক্ষী ডাকলেও সুমন বসের অনুমতি লাগে যদি বাঁচতে চায় তাহলে ১ মিনিটের মধ্যে চলে যা, এটা সুমন বসের নির্দেশ তখন আমি সহ উক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এর মালিক হুমকির মুখে চলে আসতে বাধ্য হই ওখান থেকে চলে আসার সময় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এর মালিক কে,আমি ভান্ডারিয়া থানায় যাওয়ার জন্য বলে আমি চলে আসি,এই ঘটনা দুপুর ১ টার দিকে, আমরা যে যার মতো করে চলে আসছি কিন্তু রাত আনুমানিক ৮ টার দিকে প্রথমে সুমন আমাকে ফোন করেন আমি মোটরসাইকেল ড্রাইভ করার কারণে ফোন রিসিভ করতে পাড়ি নাই তার কিছুক্ষন পরে আমি সুমন কে ফোন কড়ি কয়েকবার কিন্তু সুমন ফোন রিসিভ করে নাই,তার ৪/৫ মিনিট পরে ডাকাত রাহাত আমাকে ফোন করে বলেন তুই আছে কোথায় ১০ মিনিটের মধ্যে ঝাউ তলা বাজারে আসবি আমি তখন তাকে ভদ্র ভাবে কথা বলার জন্য অনুরোধ কড়ি, সে আমার কোন কথা না শুনে আমাকে ১০ মিনিটের মধ্যে ঝাউ তলা বাজারে যেতে বলে আর যদি না যাই তাহলে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে আমাকে হত্যার হুমকি দেন, আমি ফোন কেটে সাথে সাথে ভান্ডারিয়া থানার ওসি তদন্ত কে জানাই এবং বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মহোদয় কে জানাই পিরোজপুর জেলা পুলিশ সুপার মহোদয় কে জানাই তারা আইনগত বেবস্থা গ্রহণ করছেন বলে আমাকে জানান, সেই থেকে একের পর এক হুমকি দিয়ে আসছেন সুমন গং ও রাহাত গং, এখন আমি একজন গণমাধ্যম কর্মী ও মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটির উপপরিদর্শক হয়ে তাদের ভয়ে মানবতার জীবন কাটাচ্ছি আমি উক্ত বিষয়টি মাননীয় রেঞ্জ ডিআইজি বরিশাল মহোদয় ও মাননীয় পুলিশ সুপার পিরোজপুর মহোদয় কে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি, সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।