একটি অরাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন মাদক বিরোধী শক্তি, যার প্রধান উদ্যোগক্তা বাংলাদেশ পুলিশের সিনিয়র কর্মকর্তা এসএম কামরুল হাসান শিপন পিপিএম মহোদয়, তিনি যখন চট্টগ্রাম রেঞ্জে দায়িত্ব পালন করেছেন তখন তার নজরে আসে এই ভয়ানক মাদকের সংবাদ তখন তিনি সরকারি চাকরির সুবাদে সাহসী ভুমিকা নিয়ে নির্মুল করার চেষ্টা করেন ভয়ানক মাদকের আর ঠিক তখুনি নেমে আসে তার উপর বিভিন্ন ধরনের সিনিয়র কর্মকর্তা রাজনৈতিক নেতাদের চাপ সৃষ্টি, তখন তিনি মনে করেন এই খুনি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় মাদক সম্রাটদের রোষানলে পড়তে হবে এবং চাকরি নিয়ে সমস্যা তৈরী হবে, ঠিক তখুনি তিনি আমাকে বলেন হারুন তুমি সংগঠনের হাল ধরো আমি তোমার পাশে আছি,তখন থেকে সুনামের সহিত সংগঠনের কার্যক্রম চালিয়ে আসছি আজ ১৬ টি বছর, এই ১৬ বছরে অনেক হুমকি ধামকি এসেছে ভয়ভীতি প্রদর্শন করেছে খুনি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় মাদক সম্রাটরা কিন্তু আমি বলেছি কোন হুমকি ধামকি দিয়ে লাভ নেই আমাদের আন্দোলন চলছে চলবে।

এখন খুনি হাসিনা পালিয়ে গেছেন ছাত্রজনতার আন্দোলনের মাধ্যমে যে আন্দোলনের আমি একজন প্রথম সারির যোদ্ধা আমার বিরুদ্ধে বামনা থানায় দুইটি নাশকতার মামলা দায়ের করেন খুনি হাসিনার পেটোয়া বাহিনী পুলিশ ২৩/০৭/২০২৪ তাং আমি নাকি বরগুনা জেলার সকল গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা উড়িয়ে দেয়ার মাস্টার মাইন্ড, হাজার বাধা পেড়িয়ে আমরা সফল হয়েছি খুনি হাসিনাকে পালিয়ে যেতে, এখন আমাদের সামাজিক সংগঠন মাদক বিরোধী শক্তি পরিচালনা করতে নাকি মঠবাড়িয়া উপজেলার ভগিরাথপুর বাজারের কিছু মুখোশধারী রাজনীতিবীদ মাদক সম্রাটদের আশ্রয় দেয়া কয়েকজন দলবেঁধে একটি চক্র সক্রিয় হয়েছে তাদের চাদা না দিয়ে কোন কার্যক্রম নাকি সম্ভব না,তাতে হোক সেটা সামাজিক সংগঠন আর সাধারণ ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান, তাই আমি ঐ সকল চাঁদাবাজ দের বিরুদ্ধে মাননীয় সরাষ্ট্র উপদেষ্টা, মাননীয় আইজিপি পুলিশ সদর দপ্তর, মাননীয় রেঞ্জ ডিআইজি বরিশাল, মাননীয় পুলিশ সুপার পিরোজপুর সহ সকল দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করবো আজকে, প্রকাশ থাকে যে, উক্ত চাঁদাবাজ দের বিরুদ্ধে আমার সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে এবং আমার বাসায় আমার পারসোনাল ডায়েরিতে তাদের সকল নাম ঠিকানা লেখা আছে, হয়তো এই সন্ত্রাসীদের হাতে আমার মৃত্যু হতে পারে তাই প্রশাসনের যাহাতে আমার হত্যাকাড়িদের খুঁজে বের করতে সমস্যা নাহয়।