নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার ৪ নং গড়াডুবা ইউনিয়নের চন্দলাড়া গ্রামের মৃত সেকান্দর খা'র ছেলে ও বিএনপি'র নেতা আঃ রাশিদ খাঁ ও তার ছেলে বিএনপির নেতা হুমায়ুন খাঁ বেশ কিছুদিন ধরে একই গ্রামের আলী উসমানের ছেলে মোঃ রকি মিয়ার সাথে তাদের ছেলে ও বাদির মেয়ের গভির প্রনয় ছিল ঘটনা সুত্রে : এক পর্যায়ে ছেলে মেয়ে উভয়ে পালিয়ে যায়।
পালিয়ে যাওয়ার ৫ দিন পর তাদের প্রেম মেনে নিতে পারেনি মেয়ের বাবা, বাংলা সিনামার মত মেয়েকে, তুলে নিয়ে আসে। পরপরই ছেলের বাবা মাকে ভয় দেখিয়ে, মেয়েকে এনে অন্যত্র বিয়ে দিয়ে দেয়, সেই জেরে এই পরিবারের উপর প্রতিশোধ নিতে নানান নির্যাতন অত্যাচার শুরু করে আসতেছে দীর্ঘ দিন যাবত। ছেলে পক্ষ ছেলেকে ভয়ে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়, ঈদে ঢাকা হতে বাড়ি ফিরলে, তাহাদের নিকট ২,০০,০০০ লাখ থেকে/- ৫, ০০,০০০/লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে, মেয়ের পরিবার। ঐ বি এন,পির নেতা, চাদা না দিলে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দিবে বলিয়া হুমকি দিয়ে যাচ্ছিল কিন্তু ছেলের ভাই মোঃ রকি মিয়া চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায়, ১১/০৬/২০২৫ ইংতারিখে মোঃ রকি মিয়ার বাড়িতে গিয়ে চাঁদা দাবী সহ অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করলে রকি মিয়া চাঁদা দিতে পারবে না বলে,এবং গালিগালাজ করতে নিষেধ করলে মৃত সেকান্দর এর ছেলে আঃ রাশিদ, সোনা খাঁ ও এরশাদ খাঁ, আঃ রাশিদ খাঁ'র এর ছেলে হুমায়ুন খাঁ( বিএনপির নেতা) এবং সোনা খাঁ'র ছেলে ইমন খাঁ সহ অজ্ঞাত ৮/৯জন মিলে একই গ্রামের আলী উসমান এর ছেলে রকি মিয়া কে গুরুতর আঘাত করে ফলে তাকে প্রাণে রক্ষা করতে তার বাবা সহ প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসে এমন অবস্থায় তাদেরকেও গুরুতর আঘাত করে ফলে মোঃ রকি মিয়া সহ ৪ জন গুরুতর আহত অবস্থায় নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন মর্মে মোঃ রকি মিয়া বাদী হয়ে কেন্দুয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করার পরেই বিবাদীরা আরও উত্তেজিত হয়ে ১২/০৬/২০২৫ তারিখে মোঃ রকি মিয়ার বাড়িতে ভাংচুর সহ একটি ঘরে আগুন লাগিয়ে দেয় বিবাদীরা।
এ বিষয় নিয়ে এলাকা বাসি ও সাধারন জনমনে আত্মকের বিরাজ করছে, যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের ঘটনা, এর তীব্র নিন্দা জানান এলাকা বাসি। এ ঘটনায় কেন্দুয়া থানার ওফিসার ইনচার্জ জানান, অভিযোগ পেয়েছি আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।