Crime News tv 24
ঢাকারবিবার , ৪ মে ২০২৫
  1. অন্যন্য
  2. অর্থনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলা
  5. জাতীয়
  6. দেশজুড়ে
  7. ধর্ম
  8. ফিচার
  9. বাংলাদেশ
  10. বিনোদন
  11. মতামত
  12. রাজনীতি
  13. রান্না
  14. রাশিফল
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ফলোআপ -শেরপুরে মাদ্রাসায় প্রতিপক্ষের হামলায় আহত আব্দুর রহিমের চিকিৎসাধীন মৃত্যু।

Link Copied!

মৌলভীবাজার সদর উপজেলার শেরপুর জামেয়াতুল ফালাহ মাদ্রাসায় কমিটির লোকজনের সাথে বিরোধের জের ধরে হামলার ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাজী আব্দুর রহিম (৭০) সিলেট ওয়েসিস হাসপাতলে মৃত্যু বরণ করেছেন।

৩ মে শনিবার বাদ আছর মৃত হাজী আব্দুর রহিমকে নামাজে যানাজা শেষে শেরপুরস্থ তার পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। গুরুতর আহত আব্দুর রহিমকে আহত অবস্থায় মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করলে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।

অবস্থার আরো অবনতি হওয়ায় তাকে সিলেট ওয়েসিস হাসপাতলে স্থানান্তর করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১ মে বেলা ৩.৩০ ঘটিকায় মৃত্যুবরণ করেন।

জানাযায়, রাত অনুমান দেড় ঘটিকায় পুলিশের সহযোগীতায় লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়। ৩ মে শনিবার সকালে ময়না তদন্ত শেষে তার লাশ পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দিয়েছে পুলিশ।

নিহত হাজী আব্দুর রহিম-এর স্ত্রী খেলা বেগম ও তার ছেলে মাসুম আহমদ বলেন, ঘটনার পর মৌলভীবাজার মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। কিন্তু, পুলিশ কোন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন কনেনি। এ ঘটনায় হামলায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবী জানাচ্ছি।

সুত্র জানায়-জামেয়াতুল ফালাহ মাদ্রাসার সামনে মাটি ভরাট ও পানির রাস্তা বন্ধ করার ঘটনায় কমিটির লোকজনের সাথে প্রতিবেশীর বিরোধ সৃষ্টি হয়।

উল্লেখ্য এ ঘটনায় গত ২২ এপ্রিল দুপুর অনুমান ১২ ঘটিকার দিকে মাদ্রাসা‘র প্রিন্সিপালসহ অন্যান্য শিক্ষকদের সাথে চরম উত্তেজনা তৈরি হয়। উভয়পক্ষের ইট-পাটকেল, ধস্তা-ধস্তির একপর্যায়েহাজী আব্দুর রহিম শারিরিক ও মানষিক ভাবে আঘাপ্রাপ্ত হয়ে গুরুতর আহত হন।


উল্লেখ্য যে, বিষয়টি স্থায়ীভাবে সমাধান-এর স্বার্থেগত ২৪/০৪/২০২৫ইং মীমাংসা বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু ওই দিন অর্থাৎ ২৪ এপ্রিল পুনরায় জামেয়াতুল ফালাহ মাদ্রাসায়কমিটির লোকজনের সাথে স্থানীয় চান মিয়াগংদের সাথে চরম সংঘর্ষে রুপ নেয়।


পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ব্যর্থ হলে পরে শেরপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই শিপু কুমার সাহসীক ভূমিকা ও সেনাবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে সফল ভাবে চান মিয়াসহ আরো ৩ জনকে গ্রেফতার করে।