পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব, মোঃ বনি আমিন ১৯ সে জুলাই ২০২১ থেকে দুই বছরের অধিক সময় পিরোজপুর জেলার কাউখালি থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, কাউখালি থানার অফিসার ইনচার্জ থাকা অবস্থায় তিনি খুনি হাসিনা সরকারের বিনা ভোটের নির্বাচনে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করছেন আওয়ামীলীগের প্রার্থীর পক্ষে চালিয়েছেন বিএনপি জামাতের নেতাকর্মীদের উপর হামলা মামলা, এর পড়ে তাকে নিয়ম অনুযায়ী কাউখালি থানা থেকে পোস্টিং দেওয়া হয় পিরোজপুর কোর্ট ইন্সপেক্টর হিসেবে, জুলাইয়ের ছাত্রজনতার আন্দোলনের সময় তিনি পিরোজপুর কোর্ট ইন্সপেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তখনো তিনি বিএনপি জামাত শিবিরের নেতাদের সাথে করেছেন অশোভন আচরণ, যখন ছাত্রজনতার আন্দোলনের মাধ্যমে খুনি হাসিনা সরকারের পতন ঘটে তারপর সেই খুনি হাসিনা সরকারের অপকর্মের বাস্তবায়ন করা সেই ওসি বনি আমিন কে,সর্ব প্রথম পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পদায়ন করা হয়,এখন সাধারণ মানুষের প্রশ্ন যেখানে হাসিনা সরকারের আমলে পুলিশের দ্বারা নির্যাতনের শিকার বিএনপি সহ সাধারণ মানুষ মিথ্যা বানোয়াট মামলা হামলার শিকার হয়েছেন সেই ওসি কি করে ছাত্রজনতার রক্তের বিনিময়ে দ্বিতীয় স্বাধীন দেশের অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পদায়ন করা হয়, তাহলে এখনো কি পিরোজপুর জেলা আওয়ামীলীগের দখলে, এর আগে জুলাইয়ের আন্দোলনের পরে যখন সকল আওয়ামীলীগ দেশ ছেড়ে পালিয়েছে তখন কয়েকটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় নিউজ প্রকাশিত হয় যে,ভান্ডারিয়া কাউখালি আসনের অবৈধ এমপি মহিউদ্দিন মহারাজ এর কাছে থেকে এককোটি টাকা ও একটি লাক্সারি প্রাইভেট কার উপহার নেন পিরোজপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, এখন তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের দাবি বাংলাদেশ খুনি হাসিনা সরকারের হাত থেকে মুক্তি পেলেও মুক্তি পায়নি পিরোজপুর জেলা বিএনপির তৃনমূল নেতাকর্মীরা,এমনকি তৃনমূলের নেতাকর্মীরা দাবি জানিয়েছেন এই অফিসার ইনচার্জ বনি আমিন এর পিছনে কারা শেল্টার দাতা হিসেবে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত বেবস্থা গ্রহণ করা, এই বিষয় ওসি বনি আমিনের মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি জানান হা আমি ২০২১ সে জুলাই থেকে দুই বছরের অধিক সময় পিরোজপুর জেলার কাউখালি থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি।