Crime News tv 24
ঢাকাবুধবার , ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  1. অন্যন্য
  2. অর্থনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলা
  5. জাতীয়
  6. দেশজুড়ে
  7. ধর্ম
  8. ফিচার
  9. বাংলাদেশ
  10. বিনোদন
  11. মতামত
  12. রাজনীতি
  13. রান্না
  14. রাশিফল
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নতুন বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ উঠেছে মোস্তাফিজুর রহমান এর বিরুদ্ধে।

স্টাফ রিপোর্টার:
ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২৫ ২:৫৭ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

রাজশাহীর গ্রিন প্লাজা রিয়েল এস্টেট কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, যিনি এক সময় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সাথে গভীর সম্পর্ক বজায় রেখেছিলেন, তার বিরুদ্ধে নতুন নতুন বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ উঠেছে। রিয়েল এস্টেট ব্যবসার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়ার পর, তিনি রাজনৈতিক সাপোর্ট পেত এবং ফ্ল্যাট প্রতারণার মাধ্যমে ব্যবসার প্রসার ঘটিয়েছিলেন, এবং এখানে লিটন সাহেব ও সহচর দের সহযোগিতার ফলে এমন অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এসব বিষয় নিয়ে সম্প্রতি ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে।মোস্তাফিজুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের কাঠ মিস্ত্রীর ছেলে আব্দুর রাকিবের ছেলে, রাজশাহী শহরে আসার পর , পাতানো মা বাবা ও নিংস্ব করে তারপর ও জীবন শুরু হয়েছিল একেবারে নিচু স্তর থেকে। পাতানো মা বাবার ৯০লক্ষ ও নেয়,ও ফ্ল্যাট প্রতারণার করে,কিন্তু দ্রুত সময়ের মধ্যে তিনি ব্যবসা পরিচালনা করতে শুরু করেন এবং আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ম সদস্য ও সাবেক রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত হন,যা মুস্তাফিজুর লিটন কে ও সংগঠনেকে টাকা দিতো বলেই এতো অভিযোগ থাকা স্বত্বেও,মেয়র লিটন তাহাকে চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক হিসেবে থাকে নিয়োগ দেয়, ও তার পরিবারে সাথে রাজনৈতিক অনুষ্ঠানের অসংখ্য ছবি ও ভিডিও, দেখিয়ে ফায়দা লুঠতেন, এবং প্রতিবেদকের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।দাবার ঘুঁটি পরিবর্তন হয়েছে এখন সম্প্রতি তিনি রাজনৈতিক অবস্থান পাল্টে বিএনপি-জামায়াতের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেছেন টাকার তার অফিসের নাম না

বলতে একজন কর্মকর্তা বলেছে আমার নাম যাতে না আসে, তিনি এখনো সেখানে কর্মরত আছেন ,যা চমকপ্রদ এবং প্রশ্ন তৈরি করেছে।
তবে, তার ব্যবসায়িক কার্যকলাপের বহু, অনেকে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, বিশেষ করে একাধিক ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের সাথে ফ্ল্যাট প্রতারণা করার বিষয়টি ও তাদের পিয়ন থেকে সকল স্টাপদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, নিজের ফ্ল্যাট প্রতারক এর নাম ছড়িয়ে পড়ার কারণে স্টাফদের উপর তিনি এই অভিযোগগুলা মিথ্যা মামলা দিয়েছে, তদন্ত ছাড়াই?শুধু মাত্র বিএনপি করে তাই কেস দিয়েছেন,তিনি একটি ফ্ল্যাট বারবার বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছেন, কারন শেল্টার দিতো আওয়ামী লীগের খুনি লিটন,এবং এই কারণেই তাকে ব্যবসায়িক সংগঠন REDA থেকে সরিয়ে দেয়া হয়।এমনকি, তার বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের প্রতি হুমকির অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি, রাজশাহী থেকে প্রকাশিত দৈনিক নতুন প্রভাত পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার এমএ হাবিব তার অফিসে গেলে, মোস্তাফিজ তাকে শারীরিকভাবে আঘাতের হুমকি দেন এবং বেশ কয়েকজন সাংবাদিককে মারধর করার কথা স্বীকার করেন। এ ধরনের ঘটনায় সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা, ৫ আগস্টের পর, মোস্তাফিজ রাজনীতি এবং তার সম্পর্কের মধ্যে পরিবর্তন নিয়ে আসেন। তিনি বিএনপি এবং জামায়াতের নেতাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলেন, এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদের সাথে উপস্থিত হন।
তবে মোস্তাফিজের সাথে ঘুরলেও তার দায় নিতে চাচ্ছেন না বিএনপির নেতারা। আর জামায়াত নেতারা বলছেন, মোস্তাফিজের সাথে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই।
Flat প্রতারণা ,মাদক কারবারি এবং হুমকির অভিযোগ তুলে ধরা হলেও, মোস্তাফিজের বিষয়ে অনেকেই তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গুলো খণ্ডন করেছেন এবং বলেছেন যে, তারা তার সাথে একাধিক বিষয়ে সাক্ষাৎ করেছেন, কিন্তু তিনি মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করাচ্ছে গ্ৰাহকদের কেও ,যেমন মুকুল কুমার বর্ধন (রাজশাহি কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক এর (AGM) কে তার বিরুদ্ধে কেস দিয়েছে, শুনলাম, এব্যাপারে কথা হয়( নতুন প্রভাতের )সাংবাদিক এমএ হাবিবের সাথে তিনি জানান, মোস্তাফিজের এ ধরনের ঘটনা শুধু আমার সাথে নয় সংবাদ কর্মীদের জন্য একটি বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি করেছে, যা দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতার উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এই ধরনের হুমকি এবং সহিংসতা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সংবাদ সংগ্রহের নিরাপত্তাকে চ্যালেঞ্জ করে।মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে চলমান আলোচনা, আওয়ামী লীগের নেতা দালাল ও ফ্ল্যাট প্রতারক রাজনৈতিক পালাবদল এবং সাংবাদিকদের প্রতি সহিংস হুমকির ব্যাপারে জানতে ফোন দেওয়া হয় তার কাছে। প্রথমে না ধরলেও পরে রিসিভ করে বলেন, সাংবাদিক হাবিবের সাথে একটু ভুল বুঝাবুঝি হয়েছিল পরে তার কাছে ব্যাপারটা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছি। এছাড়া এসমস্ত বিষয় নিয়ে এর আগে মোস্তাফিজ এর বিরুদ্ধে বহুবার নিউজ হয়েছে,মাদক নিয়ে,মেয়ে নিয়ে, ফ্ল্যাট প্রতারক মোস্তাফিজ স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের টাকার মদদদাতা ছিলেন,এর বিচার বিএনপি ও জামাতের নেতারা কেন ধরে বিচার এর আওতায় নিয়ে আসা হোক দ্রুত, তিনি বলছেন শুনলাম রাজশাহীর এখন ও ১৬জন গ্ৰাহক ৪কোটি টাকা পাবে ,তার কাছের মানুষ বলছিল ধরিয়ে দেন? তার স্টাপ বলছিলো গ্ৰীন প্লাজার সকল ক্লায়েন্ট এর হিসাব গুলো দিবে বলেছে ,স্যার গ্ৰাহদের কান্না সহ্য করতে পারছি না? স্যার আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠছে?