নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার চন্দলাড়া গ্রামের প্রতিবন্ধী মেয়ে আবু হানিফ এর বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ১০ বছরের মেয়ের সাথে পাশের গ্রামের মৃত আ: ছোবান এর ছেলে আবুল কাশেম (৪৮) এর ধর্ষনের ঘটনা ঘটে টানা তিন মাস। ধর্ষণ করার ফলে প্রতিবন্ধী মেয়েটি দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে যায়। এ ঘটনা এলাকায় বেপক ভাবে জানাজানি হলে , স্থানীয় কিছু লোক প্রভাব বিস্তারকারী দালাল ধর্ষণকারীর পক্ষে থেকে মেয়ের পরিবারকে বিভিন্ন ভাবে চাপ সৃষ্টি করে এমনকি টাকা দিয়ে বাচ্চা নষ্ট করে দেওয়ারও চাপ তৈরী করে । এমন গোপন সংবাদের ভিক্তিতে সরজমিনে গেলে গণমাধ্যম কর্মিদের বাধা প্রধান করে, ধর্ষিতার পাশের বাড়ির লতিব খা’র ছেলে সোহাগ ও তার দলবল, জানা যায় এই সোহাগ নেত্রকোনা একটি গার্লস স্কুলে পিয়নের চাকুরি রত আছে এবং ধর্ষকের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে দামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে । সাংবাদিকগণ কৌশলে ধর্ষিতার কাছে গেলে দেখাযায় ধর্ষিতা বুদ্বি প্রতিবন্ধী ও তার বাবাও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এবং মা ও সহজ সরল হওয়াতে এর সুযোগ নিয়ে তাদের ফায়দা লুটে সোহাগ ও তার বাবা আঃ লতিব। ধর্ষিতা নাবালিকা ও প্রতিবন্ধী হওয়াতে তাকে প্রশ্ন করলে সে ঘটনার সত্যিটা বলে, সে দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা এটাও জানায় সাংবাদিকদের। এদিকে ধর্ষকের বাড়িতে গেলে তার পরিবারের লোকজন তারা ধর্ষনের ঘটনার সত্যতা সিকার করে। আবার বলে এটা ষড়যন্ত্র। এ ঘটনার পর ধর্ষক আবুল কাসেমের স্ত্রী তার ছয় কন্না সন্তান রেখে বাবার বাড়ি চলে যায়,তবে ধর্ষককে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে কেন্দোয়া উপজেলার ইউনোর সাথে কথা বললে, তিনি বলেন আভিযোগ দিতে,বা আপনি একটি নিউজ করে দিলে,প্রয়োজনিও ব্যবস্হা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।