Crime News tv 24
ঢাকাবৃহস্পতিবার , ৮ মে ২০২৫
  1. অন্যন্য
  2. অর্থনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলা
  5. জাতীয়
  6. দেশজুড়ে
  7. ধর্ম
  8. ফিচার
  9. বাংলাদেশ
  10. বিনোদন
  11. মতামত
  12. রাজনীতি
  13. রান্না
  14. রাশিফল
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে নার্সদের টর্চার সেল ভুক্তভোগী রোগী সহ- সজনরা।

Link Copied!

নেত্রকোনা শহরে একমাত্র সরকারি সেবার মাধ্যম নেত্রকোনা সদর হাসপাতাল,আসহায় সাধারন রোগীদের সেবা পাওয়ার কথা থাকলেও তা এখন নার্সদের টর্চারসেল।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে, ৭ই মে সন্ধ্যায় নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে এক ভুক্তভোগী অসহায় গরিব রোগীর মোঠোফোনে অভিযোগ পেয়ে, সদর হাসপাতালে যাওয়ার পরেই দেখা যায়,আরেক অসুস্থ রোগীর আত্মীয় সঙ্গে উচ্চ বাচ্চ স্বরে হয়ে,জোরালোভাবে কথা বলছেন,২ জন নার্স জানা যায় ওনার নাম মুক্তা,আপর জনেরনাম শেলি, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী রোগীর সজন শুধুমাত্র প্রেসার মাপার কথা জিজ্ঞেস করাতেই, ঐ নার্সরা ক্ষিপ্ত হয়ে যান,ক্ষিপ্ত হয়ে, তিনি দমকের শুরে কথা বলেন,। এ ঘটনায় নার্সরা সাংবাদিকের উপস্থিতি টের পেয়ে, হাসপাতালে ডিউটিরত স্থানীয় পুলিশকে ও তত্ত্বাবধানে থাকা ডাক্তারদের ফোন দেন, জরুরি বিভাগের ডাক্তাররা
পুলিশ ও স্হানিও ডা. পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার সময় পুশিও ঐ নার্সকে কথা বলে থামানুর চেষ্টা করেন, এতে ক্ষিপ্ত হন নার্স। পুলিশ কনস্টবল শাকিব,উচু স্বরে কথা বলায় নার্স মুক্তা পেছন দিকে বলে, বসেন, এসএসসি পাশ পুলিশের সাহস কত বড়, আমাদের কথা বলে। পুলিশের যোগ্যতা কি,আমাদের নিয়ে কথা বলার। পরে এ বিষয় নিয়ে পুলিশ কন্টবল শাকিব ও নার্স মুক্তার মধ্যে তর্ক বিতর্ক হয়। পরে ঐ পুলিশ সদস্য লিখিত অভিযোগ দিবেন বলেও যানান।এদিকে,ভুক্তভুগী ঐ অসহায় রোগী, নার্সদের চিৎকার চেচামেচির বিষয়ে, কথা বলেছিলেন, এতে নার্সরা উশৃংখল আচরণ করেন, এবং হাসপাতাল থেকে বের হয়ে যেয়ে এসি রুমে প্রাইভেট চিকিৎসা নেওয়ার কথা বলেন, নার্সদের এরকম বিরূপ আচরণে সেবা ভুগি জনসাধারনের মনে বিরুপ প্রভার পরছে, বলে মনে করেন সাধারন মানুষ সহ সজনরা। এ বিষয়ে নার্স শেলির সঙ্গে কথা বললে, তিনি জানান। ভুক্তভুগী রোগীর সঙ্গে তারা খারাপ আচরন করেননি। তাদের আগে যারা ডিওটিতে ছিলেন। তারাই খারাপ আচারন করেছেন। তবে এ ঘটনায় আমরা আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে চেয়েছিলাম এ দিকে যান। কিন্তু রোগীর সজন আমার আঙ্গুল তুলা নিয়েও কথা বলেন। এ বিষয়ে তত্ত্বাবধায়কের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।